ইতিমধ্যে যারা এই মাসে৭ম সেমিস্টার পরীক্ষা দিয়ে ৮ম সেমিস্টারে ভর্তি হয়েছেন , আপনারা কে কোন বিষয় মেজর হিসেবে নিবেন সেই আবেদন প্রক্রিয়া ইতিমদ্ধে শুরু হয়ে গেছে। সো এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিন আপনি কোন বিষয় মেজর হিসেবে নিবেন । Professional বিবিএ তে মেজর হিসেবে যে বিষয়গুলো আছে সেগুলো হলঃ
১) Finance,
2) Marketing,
3) Accounting,
৪) Management,
৫) Information System.
3) Accounting,
৪) Management,
৫) Information System.
উপরোক্ত বিষয় গুলো নিয়ে আপনাদের উদ্দেশে কিছু জরুরী তথ্যঃ
ফিন্যান্স। খুবভাল সাবজেক্ট। ফিনান্স কে বিবিএ তে টপ লেভেল সাবজেক্ট বলা হয় । ভাল ম্যাথ পারতে হবে এবং বেশী প্র্যাকটিস করতে হবে। ম্যাথেকাঁচা হলে ভুলেও ফিন্যান্স নেয়ার চিন্তা করা উচিত না। তবে বাংলাদেশে ফিনান্স সেক্টরে এভেইলেবল স্টুডেন্ট পাওয়া যায় না শুধু মাত্র পাবলিক এবং টপ লেভেলের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান ছাড়া । জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমীক অনার্সে অধিকাংশ কলেজে Accounting এবং Management আছে কিন্তু Finance এবং Marketing নামকরা সরকারী কলেজ গুলোতে আছে ।
কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল বিবিএ(সম্মান) কোর্সে এর চিত্র পুরো উল্টো বলা যায় কারণ এখানে Finance, Marketing, Accounting এবং Management এভেইলেবল। বাংলাদেশের সব প্রফেশনাল কলেজে/ইন্সটিটিউটে । প্রফেশনালে ছাত্র ছাত্রী রা সবচেয়ে বেশী Finance নেয় তারপর Marketing, তারপর Management ,তারপর Accounting খুবই কম।
NU তে প্রফেশনাল কোর্সে মেজর বিষয়ের মধ্যে প্রকাশক রা এবং লেখক রা ফিনান্স এবং মার্কেটিং এর উপর বেশী বই প্রকাশ করে থাকে কিন্তু অন্যান্য বিষয় গুলোর উপর বই এভেইলেব্ল না । তাই বিষয় গুলো পড়তে হলে নিজে থেকে নোট করতে হবে, মেজর বিদেশী রাইটার এর বইগুলো থেকে পড়তে হবে। কারণ এই বিষয় গুলো(Management, Accounting) কম নেয়ার কারণে বোর্ড প্রশ্ন ও এভেইলেবল না । যাইহোক বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা তো আর বোর্ড বইয়ের নির্ভর করে না তাই যারা সত্যিকার অরথে পড়ে তারা বোর্ড বইয়ের উপর ডীপএন্ড করেনা কারণ বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে পড়ালেখা হল বিশ্বমান এর তাই বইয়ের অভাব নেই পড়ার জন্য ।
ফিন্যান্স। খুবভাল সাবজেক্ট। ফিনান্স কে বিবিএ তে টপ লেভেল সাবজেক্ট বলা হয় । ভাল ম্যাথ পারতে হবে এবং বেশী প্র্যাকটিস করতে হবে। ম্যাথেকাঁচা হলে ভুলেও ফিন্যান্স নেয়ার চিন্তা করা উচিত না। তবে বাংলাদেশে ফিনান্স সেক্টরে এভেইলেবল স্টুডেন্ট পাওয়া যায় না শুধু মাত্র পাবলিক এবং টপ লেভেলের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান ছাড়া । জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমীক অনার্সে অধিকাংশ কলেজে Accounting এবং Management আছে কিন্তু Finance এবং Marketing নামকরা সরকারী কলেজ গুলোতে আছে ।
কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল বিবিএ(সম্মান) কোর্সে এর চিত্র পুরো উল্টো বলা যায় কারণ এখানে Finance, Marketing, Accounting এবং Management এভেইলেবল। বাংলাদেশের সব প্রফেশনাল কলেজে/ইন্সটিটিউটে । প্রফেশনালে ছাত্র ছাত্রী রা সবচেয়ে বেশী Finance নেয় তারপর Marketing, তারপর Management ,তারপর Accounting খুবই কম।
NU তে প্রফেশনাল কোর্সে মেজর বিষয়ের মধ্যে প্রকাশক রা এবং লেখক রা ফিনান্স এবং মার্কেটিং এর উপর বেশী বই প্রকাশ করে থাকে কিন্তু অন্যান্য বিষয় গুলোর উপর বই এভেইলেব্ল না । তাই বিষয় গুলো পড়তে হলে নিজে থেকে নোট করতে হবে, মেজর বিদেশী রাইটার এর বইগুলো থেকে পড়তে হবে। কারণ এই বিষয় গুলো(Management, Accounting) কম নেয়ার কারণে বোর্ড প্রশ্ন ও এভেইলেবল না । যাইহোক বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা তো আর বোর্ড বইয়ের নির্ভর করে না তাই যারা সত্যিকার অরথে পড়ে তারা বোর্ড বইয়ের উপর ডীপএন্ড করেনা কারণ বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে পড়ালেখা হল বিশ্বমান এর তাই বইয়ের অভাব নেই পড়ার জন্য ।
Finance এবং Accounting নিয়ে কিছু কথাঃ
বিবিএ মেজর বিষয়ের মধ্যে Finance এবং Accounting বিষয় দুটো হল মূলত ম্যাথ এর উপর । তবে ম্যাথ এর ক্ষেত্রে দুটোর সিস্টেম বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আলাদা । দুটোই খুব বেশী প্র্যাকটিস করতে হয় তানাহলে পড়ালেখা ও জব সেক্টরে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। Accounting এর অংক গুলো সাধারণত সহজ তবে অনেক বেশী ঘর আঁকতে হয় ভুল হলেও টিচার রা নাম্বার দেয় ফেইল করায় না । ফিনান্স ঠিক তার উল্টো ম্যাথ গুলো মূলত তেমন বড় নয় ছোট তবে প্যাঁচ বেশী , সূত্র বেশী এপ্পলাই করতে হয় ম্যাথ কিঞ্চিৎ ভুল হলে স্যার একটা গোল আলু ও একটা সিদ্ধ ডিম দিয়ে দিবে(০০)।
উপরের দুটো বিষয়ে তেমন একটা নিজ থেকে creativity দেখানো যায় না গতানুগতিক ফর্মুলা সূত্র এপ্পলাই করেই প্রতিষ্ঠান এর কাজ করতে হয়।
তবে ফিনান্স এ কিছু ক্ষেত্র আছে creativity দেখানোর ।
বিবিএ মেজর বিষয়ের মধ্যে Finance এবং Accounting বিষয় দুটো হল মূলত ম্যাথ এর উপর । তবে ম্যাথ এর ক্ষেত্রে দুটোর সিস্টেম বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আলাদা । দুটোই খুব বেশী প্র্যাকটিস করতে হয় তানাহলে পড়ালেখা ও জব সেক্টরে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। Accounting এর অংক গুলো সাধারণত সহজ তবে অনেক বেশী ঘর আঁকতে হয় ভুল হলেও টিচার রা নাম্বার দেয় ফেইল করায় না । ফিনান্স ঠিক তার উল্টো ম্যাথ গুলো মূলত তেমন বড় নয় ছোট তবে প্যাঁচ বেশী , সূত্র বেশী এপ্পলাই করতে হয় ম্যাথ কিঞ্চিৎ ভুল হলে স্যার একটা গোল আলু ও একটা সিদ্ধ ডিম দিয়ে দিবে(০০)।
উপরের দুটো বিষয়ে তেমন একটা নিজ থেকে creativity দেখানো যায় না গতানুগতিক ফর্মুলা সূত্র এপ্পলাই করেই প্রতিষ্ঠান এর কাজ করতে হয়।
তবে ফিনান্স এ কিছু ক্ষেত্র আছে creativity দেখানোর ।
Marketing এবং Management নিয়ে কিছু কথাঃ
মার্কেটিং হল নিজ থেকে creativity দেখানোর সেরা ক্ষেত্র বলা যায় , মাথার মধ্যে যত বেশী বুদ্ধি , কল্পনা ও চিন্তা শক্তি বেশী এবং যেকোন পরিস্থিতিতে ঝুঁকি , তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত নিতে যারা পারে তারাই মার্কেটিং লেভেলে সফলতার শীর্ষে আরোহণ করে । যেমন বলা যায় APPLE এর প্রতিষ্ঠাতা Steve Jobs এর কথা উনি শুধু একজন আবিষ্কারক নন উনি একবিংশ শতাব্দীর সফল বিপণন(marketer) কারী যার হাত ধরে আজকে APPLE ব্র্যান্ড জনপ্রিয় ,
কয়েকজন মার্কেটিং জিনিয়াস এর নাম বলি যারা বিশ্বে Business এর চিত্রই পাল্টে দিয়েছে করেছে সহজবোধ্য ও সুদূরপ্রসারী......
১) John R. Brinkley, Inventor of Broadcast Advertising
২) Mary Kay Ash, Inventor of Network Marketing.(মহিলা)
৩) George Wilkes, Inventor of Eye Candy(এটা অর্থ বিস্তারিত পরের পোস্টে বলব)
৪) Andre Citroen, Inventor of the Electric Billboard ,
৫) Conrad Gessner, Inventor of Viral Marketing,
৬) Lily Langtry, Inventor of the Celebrity Endorsement(মহিলা),
৭) Charles Ponzi, Inventor of CEO-centric Marketing,
৮) Julius Caesar, Inventor of the Advertorial,
৯) Jam Handy, Inventor of the Marketing Video ,
১০) James S. Bell, Inventor of The Ad Jingle,
১১) Dracula, Inventor of the Publicity Stunt,
১২) Alfred E. Neuman, Inventor of Personal Branding,
১৩) Stephan Paternot, Inventor of the Social Networking Service,
১৪) N.W. Ayer, Inventor of the Advertising Agency,
১৫) The God Thoth, Inventor of Print Advertising,
১৬) Ron Popiel, Inventor of the Infomercial commercial as a television program ।
ইত্যাদি ইত্যাদি সো এখন ভাব তুমি প্রযুক্তির ও যুগের উন্নয়নের সাথে তুমি তোমার আইডিয়া থেকে ব্যবসায়ে কি আবিস্কার করবা ।
ওহ হ... আরেকটা কথা মার্কেটিং এ প্রফেশনাল বিবিএ তে ম্যাথ নেই তবে প্রশ্ন আসে ; প্রশ্ন গুলো ঘুরাই প্যাঁচাই আসে । সহজ ভাবে বলা থাকবেনা এটার chracteristics,definition, proceudure ,advantage/disadvantage,problem ইত্যাদি ইত্যাদি প্রশ্ন মূলত কোন প্রতিষ্ঠান এর সাথে এগুলো তুলনা করে প্রশ্ন থাকবে । উত্তর সহজ বাট প্রশ্ন বুঝতে হবে...সব সময় কিছু না কিছু নিত্য নতুনতা থাকবে অর্থাৎ তোমাদের Creativity যাচাই ।
মার্কেটিং হল নিজ থেকে creativity দেখানোর সেরা ক্ষেত্র বলা যায় , মাথার মধ্যে যত বেশী বুদ্ধি , কল্পনা ও চিন্তা শক্তি বেশী এবং যেকোন পরিস্থিতিতে ঝুঁকি , তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত নিতে যারা পারে তারাই মার্কেটিং লেভেলে সফলতার শীর্ষে আরোহণ করে । যেমন বলা যায় APPLE এর প্রতিষ্ঠাতা Steve Jobs এর কথা উনি শুধু একজন আবিষ্কারক নন উনি একবিংশ শতাব্দীর সফল বিপণন(marketer) কারী যার হাত ধরে আজকে APPLE ব্র্যান্ড জনপ্রিয় ,
কয়েকজন মার্কেটিং জিনিয়াস এর নাম বলি যারা বিশ্বে Business এর চিত্রই পাল্টে দিয়েছে করেছে সহজবোধ্য ও সুদূরপ্রসারী......
১) John R. Brinkley, Inventor of Broadcast Advertising
২) Mary Kay Ash, Inventor of Network Marketing.(মহিলা)
৩) George Wilkes, Inventor of Eye Candy(এটা অর্থ বিস্তারিত পরের পোস্টে বলব)
৪) Andre Citroen, Inventor of the Electric Billboard ,
৫) Conrad Gessner, Inventor of Viral Marketing,
৬) Lily Langtry, Inventor of the Celebrity Endorsement(মহিলা),
৭) Charles Ponzi, Inventor of CEO-centric Marketing,
৮) Julius Caesar, Inventor of the Advertorial,
৯) Jam Handy, Inventor of the Marketing Video ,
১০) James S. Bell, Inventor of The Ad Jingle,
১১) Dracula, Inventor of the Publicity Stunt,
১২) Alfred E. Neuman, Inventor of Personal Branding,
১৩) Stephan Paternot, Inventor of the Social Networking Service,
১৪) N.W. Ayer, Inventor of the Advertising Agency,
১৫) The God Thoth, Inventor of Print Advertising,
১৬) Ron Popiel, Inventor of the Infomercial commercial as a television program ।
ইত্যাদি ইত্যাদি সো এখন ভাব তুমি প্রযুক্তির ও যুগের উন্নয়নের সাথে তুমি তোমার আইডিয়া থেকে ব্যবসায়ে কি আবিস্কার করবা ।
ওহ হ... আরেকটা কথা মার্কেটিং এ প্রফেশনাল বিবিএ তে ম্যাথ নেই তবে প্রশ্ন আসে ; প্রশ্ন গুলো ঘুরাই প্যাঁচাই আসে । সহজ ভাবে বলা থাকবেনা এটার chracteristics,definition, proceudure ,advantage/disadvantage,problem ইত্যাদি ইত্যাদি প্রশ্ন মূলত কোন প্রতিষ্ঠান এর সাথে এগুলো তুলনা করে প্রশ্ন থাকবে । উত্তর সহজ বাট প্রশ্ন বুঝতে হবে...সব সময় কিছু না কিছু নিত্য নতুনতা থাকবে অর্থাৎ তোমাদের Creativity যাচাই ।
এখন আসি Management প্রসঙ্গে , Management হল প্রতিষ্ঠানের ভিতরকার কর্মী এবং মালিক পক্ষ উভয় কেই সমান ভাবে ভারসাম্য এর ভিত্তিতে চালানো যাতে প্রতিষ্ঠানে কোন ক্ষতি না হয় এবং কর্মী দের মধ্যে অনুপ্রেরণা দেয়া, অধিকার সুরক্ষা, অনেকটা লিডারশীপ এর মত ; যারা স্কুল কলেজ লেভেলে বন্ধুদের মাঝে ভাল নেতৃত্ব দিতে পারে তাদের জন্য পারফেক্ট ।তবে এটাও accounting এর মত অফিশিয়াল জব ।প্রতিদিন ডিসিপ্লিন কাজ (৯ টা থেকে ৪টা) অফিস করা ; যাদের অফিসিয়াল ম্যানেজার লেভেলে কাজ করতে ঝুট ঝামেলা ছাড়া থাকতে পছন্দ তারা নিশ্চিন্তে এটা পছন্দ করতে পারে ।
ব্যবস্থাপনা হল সেই প্রক্রিয়া (process) যা ৫টি ফাংশন (planning, organizing, leading, controlling and coordinating) এর মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানের যে লক্ষ্যগুলো থাকে, তা manager অর্জন করার চেষ্টা করে।
job title গুলো হলঃ
Administrative Services Manager.
Advertising Manager.
Assistant Director.
Chief Executive Office.
Chief Financial Officer.
Chief Information Officer.
Chief Marketing Officer.
Chief Operations Office.
IT Manager:
Financial Manager: ইত্যাদি
এটাও থিউরিটিক্যাল সাবজেক্ট ।
job title গুলো হলঃ
Administrative Services Manager.
Advertising Manager.
Assistant Director.
Chief Executive Office.
Chief Financial Officer.
Chief Information Officer.
Chief Marketing Officer.
Chief Operations Office.
IT Manager:
Financial Manager: ইত্যাদি
এটাও থিউরিটিক্যাল সাবজেক্ট ।
বিঃদ্রঃ এখানে পোস্ট গুলো যারা প্রফেশনাল বিবিএ করছেন বা করবেন তাদের জন্য ।আজকের পোস্টে প্রাথমিক ধারনা দেয়া হল আগামীকাল থেকে আশা করি প্রতিটা মেজর বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে । আশা করি সাথে থাকবেন । আশাকরি ভাইয়া আপুদের কিছুটা জানাতে পেরেছি ...
0 মন্তব্যসমূহ