Hot Posts

6/recent/ticker-posts

প্রেজেন্টেশন, ইন্টার্নশিপ, ভাইভা(VIVA) তে মেয়েদের ফরমাল পোশাক ও তার খুঁটিনাটি

গত পোস্টে আমরা শুধু মাত্র পুরুষদের ফরমাল ড্রেস কোড নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট দিয়েছি ...অনেক আপুরা কমেন্ট করেছেন মেয়েদের ফরমাল ড্রেস কোড কেমন হওয়া উচিত । তাই আমরা আজকের পোস্টে specially মেয়েদের ফরমাল ড্রেস কোড নিয়ে লিখেছি আশা করি আপুরা কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন ।




কর্মক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরী বিষয় হচ্ছে পোশাক। পোশাকের মাধ্যমেই একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায় অন্য দশজন মানুষের সামনে। মেয়েরা শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পরতে পারেন। এ ক্ষেত্রে রুচিসম্মত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শালীন এবং আধুনিক ফ্যাশন অনুযায়ী পোশাক নির্বাচন করা বাঞ্ছনীয়। খুব বেশি ঢিলেঢালা পোশাক পরলে দেখতে যেমন বাজে এবং আনস্মার্ট লাগবে, ঠিক তেমনি টাইট আঁটসাট পোশাক পরে অফিসে এলে সেটাও অন্যদের কাছে অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠতে পারে। শাড়ি-ব্লাউজের রঙ ম্যাচিং এবং মানানসই ডিজাইনের ব্যাপারে সচেতন থাকা দরকার। পশ্চিমা ফ্যাশন অনুসারী পোশাক পরে অফিসে যাওয়ার সময় সতর্ক হওয়া উচিত এটা যত সম্ভব ফরমাল হওয়া বাঞ্ছনীয়। এ ক্ষেত্রে উগ্রতার কিংবা অরুচির অশ্লীলতার প্রকাশ না ঘটে সেদিকেও নজর দিতে হবে। অফিসে মেয়েদের কসমেটিকস ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে হবে। অফিসে মেয়েদের কসমেটিকস ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে হবে। উগ্র সাজসজ্জা নিয়ে অফিসে আসা উচিত নয়। এটা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু লাগে। এর সঙ্গে গয়না ব্যবহারেও যেন বাড়াবাড়ি না ঘটে সেদিকে মেয়েদের নজর দেওয়া উচিত। ভারি অলঙ্কার পরে অফিসে আসা উচিত নয়। আজকাল হালকা গয়না পরেই সবাই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
মেয়েদের হাতে চুড়ি পরাটা এমন হওয়া উচিত যার তেমন কোন বাড়তি রিনিঝিনি শব্দ সৃষ্টি না হয়। অফিসে চুড়ির রিনিঝিনি শব্দ কাজের পরিবেশ নষ্ট করতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পুরুষ ও নারী উভয়কেই একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, তা হলো প্রতিষ্ঠানের কালচারের সঙ্গে পোশাক-পরিচ্ছদ যেন উপযুক্ত হয়। পোশাকের মাধ্যমে কোনভাবেই উগ্রতা প্রদর্শন করা যাবে না। এ জন্য কড়া রঙের পরিবর্তে হাল্কা রঙের পোশাক পরাটাই ভাল। আর পোশাক-পরিচ্ছদ যাই হোক অবশ্যই তা সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। সুগন্ধি ব্যবহার করলে হালকা সুগন্ধি ব্যবহার করাই শ্রেয়। কোনভাবেই তা যেন কড়া না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। সব পেশার ক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী পোশাক পরতে হবে, এমন কোন কথা নেই। অনেক সৃজনশীল পেশাক্ষেত্র যেমন বিজ্ঞাপনী সংস্থা, গণমাধ্যম, পত্রিকা অফিস, টিভি স্টেশন ইত্যাদির ক্ষেত্রে পোশাক-আশাকে কিছুটা শিথিলতা রয়েছে।
অফিসে সাধারণত কী ধরনের পোশাক পরা উচিত এতক্ষণ সে সম্পর্কে বলা হলো।

(বিঃদ্রঃ একাডেমীক পরীক্ষার ভাইভাতে কখনোই শাড়ি পরা যাবেনা । এমনকি ইন্টার্নশিপ করার সময় ও শাড়ি পরা উচিত না )


মেয়েদের ফরমাল ড্রেস কোড কেমন হওয়া উচিতঃ
আমাদের দেশে মেয়েদের যেহেতু ফর্মাল ওয়্যারের ব্যাপারে কোন কোড নেই , সালোয়ার কামিজ-ও হতে পারে ফর্মাল, শাড়িও হতে পারে, সেখানে কোন পোশাকটি, কোন রঙ টি এসব টুকিটাকি সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে নেওয়াটা জরুরী।আমার মনে হয় সালোয়ার কামিজই সবকিছু মিলিয়ে ইন্টারভিউ এর জন্য সুবিধাজনক এবং এপ্রোপ্রিয়েট। ম্যাটেরিয়ালটা পরুন সুতি বা মিক্সড বা এখনকার ট্রেন্ড লিলেন। কিন্তু খেয়াল রাখুন পাথর, চুমকি, পুতির কাজ, ভারী কারুকাজের জামা যেন না হয়। পরতে পারেন সুন্দর প্রিন্টের কোন লন বা সুতার কাজ করা গলায় হাতায় এমন।
বাংলাদেশে নারীর অফিসিয়াল পোশাক মূলত শাড়ী হওয়াটাই গ্রহণযোগ্য , অধিক মানানসই এবং বাঙালীয়ানা। কর্মক্ষেত্রে আপনাকে স্মার্ট , রুচিশীল , সুন্দর এবং পদমর্যাদার সাথে আপনার গুরুত্ব ও সম্মান বজায় রাখতে পোশাকে ,শাড়ীর বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। এক্ষেত্রে সুতি প্রিন্ট , কোঁটা , এক রঙের উপর পছন্দসই পাড়ওয়ালা শাড়ি , সুতি কাপড়ের উপর ব্লক , বাটিক , স্কিন প্রিন্ট , এ্যাপলিক , এ্যামব্রোডারী , হাতের কাজ অথবা তাঁতের শাড়ি আপনার সাথে বেশ মানিয়ে যাবে।


আর গরমের দিনে হবে আরামদায়ক। যা নারীর সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে শত ব্যস্ততার মাঝেও মনকে রাখবে কর্মচঞ্চল । বাড়িয়ে তুলবে কর্মোদ্দীপনা এবং নতুন কাজকে সাহসিকতার সাথে গ্রহণ করার মানসিকতা। যার প্রভাব প্রতিষ্ঠানের সফলতার জন্য কর্মে ভাবনার নতুন দাঁড় খুলে দিবে। কর্মক্ষেত্রে যোগ্যতা প্রমানে নিজেকে আরও সক্রিয় করে তুলবে। তবে নাগরিক ব্যস্তজীবনের ব্যস্ত সময়ে প্রত্যহ গুছিয়ে শাড়ী পরায় সময় হয়ে ওঠে না। তাই শাড়ি যদি হয় জর্জেট , সিল্ক ,তসর সেক্ষেত্রে কিছুটা হলেও দ্রুততার সাথে পড়া যায়। এসব শাড়ী ধোয়া সহজ আর সুতি শাড়ির মত মাড় দেওয়ার ঝামেলা থাকে না । বর্ষার দিনে বৃষ্টির ছিটায় ভিজে গেলেও তা সহজে শুকিয়ে যায়। বর্তমানে কিছু শাড়ী এসেছে যা যত্নের সাথে ধুতে পারলে আয়রন করার ঝামেলা থাকে না। ফলে আপনি সংসার ও অফিস সময়ের মাঝখানে কিছুটা সময় বেশি পচ্ছেন। যে সময়টা আপনি বাসায় দিতে পারেন অথবা যাওয়ার সময় যে তাড়াহুড়া থাকে সেখানে কিছু সময় যোগ করে ধীর স্থির ভাবে নিজেকে সুন্দর করে গুছিয়ে , টেনশন ফ্রি হয়ে অফিসে যেতে পারেন। যা দিনের কর্মের শুরুতেই আপনার কর্মোদ্দীপনা বাড়িয়ে তুলবে। অফিসিয়াল গেটাপে নিজেকে মার্জিত দেখানোর জন্য শাড়ীর ব্লাউজ হাফ হাতা অথবা থ্রি-কোয়ার্টার হাতা বেছে নেওয়াটাই শোভনীয়। শাড়ি পরিধানের সময় টিপটপ করে নিজেকে গুছিয়ে এবং চলার ক্ষেত্রে যাতে করে সহজ বোধ্য হয় সে রকম ভাবে পিন-আপ করে চলতে হবে। তবে শাড়ী পড়ে বাইরে বাসে অথবা রিক্সায় ওঠা নামা অর্থাৎ যাতায়াত করা ততটা সহজ নয় । আর যারা শাড়ি পরায় অভ্যস্ত নন তাদের জন্য বধ্যতামূলক শাড়ী পড়া এবং তা পরে যাতায়াত করা বিশেষ করে গরম কালে খুবই কষ্টসাধ্য। তবে যাদের নিজেস্ব গাড়ী রয়েছে অথবা অফিসের গাড়ীতে যাতায়াতের বিশেষ সুবিধা পান তাদের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক। আর শীতে শাড়ীর রং এর সাথে মিলিয়ে কোট অথবা কার্ডিগান মানিয়ে যায় সহজেই।


যদি শাড়ি পরার জন্য অফিসে বাধ্যগত কোন নিয়ম না থাকে সেক্ষেত্রে সহজে, সব সময় মুভমেন্ট করার জন্য স্যালোয়ার কামিজ পরাই উত্তম। রুচিশীল এবং যা আপনার সাথে মানিয়ে যায় এমন রঙের কামিজ পরা যেতে পারে। কামিজের সাথে অফিস গেটাপে সালোয়ারই মানায় ভালো তবে জিন্সের প্যান্টও পরা যেতে পারে। পোশাক এবং পোশাকের রঙ নির্ধারনের ক্ষেত্রে সব সময় খেয়াল রাখা উচিত তা আফিসের পরিবেশ , পদমর্যাদা , রুচি এবং আপনার সাথে কতটা মানানসই। কর্মক্ষেত্রের প্রতিটি সেক্টরেই নারী সফলতার সাথে তার যোগ্যতা প্রমাণ করে চলেছে। তাই কখনও তাকে ছুঁটে যেতে হচ্ছে মার্কেটিং এর কাজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আবার কখনওবা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মোকাবেলা করতে হচ্ছে পরিস্থিতির। এক্ষেত্রে যদি নির্ধারিত পোশাক থাকে তাহলে তা পরা উচিত অথবা নিরাপত্তা ও সুবিধার জন্য যদি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা যায় তবে জিনস ফতুয়া পরা যেতে পারে। বিষয়টি নির্ভর করে কোথায় , কোন পরিবেশে , কাদের সাথে কাজ করা হচ্ছে তার উপর। এক্ষেত্রে আপনি দিব্যি সেলোয়ার কামিজও পরতে পারেন। আবার কখনও কাজের অংশ হিসাবে শাখা-অফিসগুলি পরিদর্শনের প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষেত্রে নিজের এবং পদমর্যাদার স্বকিয়তা বজায় রাখার জন্য শাড়ি পরাই ভালো। তবে তা নির্ভর করছে আপনি কত দূরত্বে যাচ্ছেন , এবং যাতায়াতে কি ব্যবহার করছেন তার ঊপর। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে শাড়ীটাই শোভনীয়। আপনি যদি কোন চ্যানেলে কাজ করেন সেক্ষেত্রে কাজের ধরনের উপর নির্ভর করবে অপনি কোন ধরনের পোশাক পরবেন। যদি রিপোর্টার হন , অথবা বায়িং হাউজ , অথবা কোন র্কপোরেট কাজের দায়িত্বে থাকেন সে ক্ষেত্রে কাজের সুবিধার্থে ও আপনার স্বাচ্ছন্দ্য বোধের জন্য সেলোয়ার কামিজ, জিন্স ফতুয়া পরা যায়। বর্তমানে ব্যাংকিং জবে কিছু কিছু ব্যাংক কর্মক্ষেত্রে তাদের নির্ধারিত পোশাক নির্ধারন করে দিয়েছে। এর বাইরে শাড়ি অথবা সেলোয়ার কামিজ পরা যেতে পরে। আইন পেশায় কর্মক্ষেত্রে সাদা পোশাকাই নির্ধারিত এবং শাড়িই প্রধান্য পায়। যদি কোন গূরুতর কারন বসত তা পরা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে সাদা-কালো অথবা খুবই হালকা রঙের শাড়ী পরা যেতে পারে। তবে প্রতিনিয়ত তা পরা ঠিক না।


রঙ পছন্দ করাটি হচ্ছে একটি খুব কঠিন কাজ।আপনার সাজ-পোশাক এমন হওয়া চাই যাতে আপনাকে আর দশজনের চেয়ে আলাদা লাগে, কিন্তু কখনই যেন উগ্র না লাগে। আলাদা লাগাটা যেন পজিটিভ দিক থেকে হয়। একটু ডিপ বেগুনী, বা কালো পরতে পারেন, বা ডিপ ব্লু, চেষ্টা করুন। একটু গাঢ় রঙ পরলে ভালো কিন্তু চোখে বিরক্ত লাগে এমন রঙ নয়। ম্যাজেন্টা বা পার্পেল বা কট কটা লাল বা কমলা এসব রঙ না পরাই ভালো।আমার মনে হয় সাজটা যত হালকা হয় তত ভালো, ন্যাচারাল ভাবে নিজেকে সাজিয়ে তুলুন। ফেইস পাউডার, চিকন করে কাজল। চাইলে একদম ন্যাচারাল ব্রাউন ম্যাট কালারের শ্যাডো দিতে পারেন, হালকা করে মাসকারা যাতে বেশি বেশি মনে না হয়।লিপস্টিক হবে ন্যাচারাল ব্রাউন, বা ন্যাচারল পিঙ্ক। চুলটা পরিপাটি করে বেঁধে যাওয়া ভালো, তাই বলে কলা বেনী করে চলে গেলেন এমন না। ফেইস কাটে ভালো লাগে এমনভাবে চুল বেঁধে নিন যাতে আপনাকে অগোছালো না মনে হয়। হাঁটার সময় পায়ে শব্দ হয় এমন স্যান্ডেল অবশ্যই পরবেন না। নখ অবশ্যই পরিপাটি করে কেটে যাবেন। হালকা গোলাপি নেইল পলিশ দিতে পারেন যদি চান। ওড়নাটা পিন আপ করে নেওয়া ভালো। নারীরা অফিসে এমন কোনো অলংকার পরবেন না যেগুলোতে শব্দের সৃষ্টি হয়। অলংকারের শব্দ অন্যদের কাজের মনোযোগ নষ্ট করে। অতিরিক্ত কাজ করা জবরজং পোশাক অফিসে মানানসই না। তাই নারীরা এ ধরনের পোশাক অফিসে এড়িয়ে চলবেন।


নারীরা অফিসে পরার পোশাকের গলা বড় রাখবেন না। বড় গলার পোশাকের বদলে হাই নেক, কলারযুক্ত কিংবা ছোট গলার পোশাক পরুন।অফিসে কড়া গন্ধের সুগন্ধি ব্যবহার করা উচিত না। হালকা ঘ্রাণের রুচিশীল সুগন্ধি ব্যবহার করুন।
এবার অফিসে কি পরা একদম উচিত না তা উল্লেখ করছি।
০ জিন্স, টি-শার্টকে অবশ্যই কর্পোরেট ফ্যাশন তালিকার বাইরে রাখতে হবে।
০ মেয়েরা যথাসম্ভব শরীর আবৃত থাকে তেমন পোশাক পরুন। পোশাকটি যাতে আঁটসাট টাইট হয়ে শরীরের নানা ভাঁজ সুস্পষ্ট হয়ে না ওঠে সেদিকে খেয়াল রাখুন। পুরুষ সহকর্মীর কাজের মনোযোগ নষ্ট হতে পারে তেমন সাজ-পোশাক পরে অফিসে না আসা ভাল, আপনার পোশাক-আশাক নিয়ে সহকর্মী বা বস যেন বিরূপ মন্তব্য কিংবা বাজে ইঙ্গিত করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
নারীরা অফিসে পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে শালীনতার বিষয়টি মাথায় রাখুন। যেই পোশাকই পরবেন সেটা যেন অফিসের সাথে মানানসই ও শালীন হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন।
০ পুরুষ-নারী উভয়েরই জুতো এমন হওয়া উচিত যা হাঁটার সময় বিশ্রি অবাঞ্ছিত শব্দ সৃষ্টি করতে না পারে।
০ মেয়েরা যথাসম্ভব চুল পরিপাটি করে আঁচড়ে, বেণী করে আসতে পারেন। খোলা চুল ছড়িয়ে অফিসে এলে তা অনেক ক্ষেত্রে দেখতে খারাপ লাগে।
০ আপনার হাতের ঘড়ির বেল্টের রঙ কালো, ব্রাউন যাই হোক না কেন তা যেন নতুন থাকে। লেদার বেল্ট পুরনো হলো বদলে ফেলুন। অথবা ঘড়ির সিলভার/গোল্ডেন রঙের মেটাল চেইন ব্যবহার করুন।
০ অফিসে কখনও ব্যতিক্রমধর্মী অশালীন অরুচিকর কোন পোশাক পরে আসবেন না। অফিসে আপনার বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ ও রুচিশীল স্মার্ট পোশাক পরিচ্ছদই শুধু পারে আপনার ক্লায়েন্ট ও সহকর্মীদের সন্তুষ্ট করতে। এর পাশাপাশি আরও খেয়াল রাখুন :
০ অফিসে আসার আগে সকালেই ভালভাবে গোসলটা সেরে নিন।
০ ভাল পারফিউম বা বডি স্প্রে ব্যবহার করুন।
সব সময়ে মনে রাখতে হবে পোশাকের মাধ্যমেই একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। তাই কর্পোরেট দুনিয়ায় আপনার নিজের পোশাক-পরিচ্ছদের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ