পাশের বাড়ির আন্টিরা যেমন উনার ছেলে/মেয়ে এমন তেমন হ্যান ত্যান বলে আমাদের মা বাবা কে অস্থির করে ফেলে; তেমনি আমাদের মদ্ধেও এমন কিছু বন্ধু আছে যারা কিনা পরীক্ষার ১-২ আগে ফোন/ম্যাসেজে যোগাযোগ হলে বলবে আরে দোস্ত আমার তো ৭ চ্যাপ্টার শেষ রিভাইজ দেয়া!!! আর আমার তখন মাত্র ২ চ্যাপ্টার পড়া শেষ হল। তখন আমার মদ্ধেও অস্থিরতা বেড়ে যায় হায় আমিতো কিছুতো পড়ি নাই!!! বাট তারপরও আমি আমার স্টাইলে ধীরে সুস্থে সময় হাতে রেখে বুঝে বুঝে পড়া শেষ করতাম শুধু পয়েন্ট আর সংজ্ঞা মুখস্থ করতাম না ভিতরের মূল থিমটা বুঝার চেস্টা করতাম, আর সব চ্যাপ্টার কে গলধকরণ না করে আগেই ভাগ করে নিতাম পরীক্ষায় কোন চ্যাপ্টার গুলো থেকে মাস্ট প্রশ্ন আসবে সেগুলোর ইম্পর্ট্যান্ট আনইম্পর্ট্যান্ট সব পড়তাম যাতে করে ওই চ্যাপ্টার থেকে একেবারে ফ্রেশ কোন প্রশ্ন আসলেও যাতে পারি। তারপরের ঘটনা বলি পরীক্ষা শুরু হওয়ার ঠিক ৩০ মিনিট আগে দেখা যেত আমার বন্ধুটি বলত আচ্ছা দোস্ত Expatriate বিষয় টা কি? যখন সেটা বুঝিয়ে দিতাম বলত আচ্ছা তাহলে Repatriate কি হবে? যখন আবার বুঝিয়ে দিতাম তখন বলত আচ্ছা তাহলেতো তুই Ethnocentric, polycentric, geocentric মানে কি সেটাও জানিস ব্লা ব্লা ব্লা!!! মানে সে পয়েন্ট শিখেছে ভিতরের বিষয় টা কি সেটাই জানেনা তারপর পরীক্ষা চলাকালিন সময়ে কলম দিয়ে খোঁচা দিয়ে বলবে আরে দোস্ত ওইটা তো চলে আসছে আমাকে দেখাইস প্লিজ আমি না Ethnocentric টা কি ভূলেই গিয়েছি!!!
আচ্ছা যাই হোক এখানে মূল কথা হল কারো কথা শুনে এক্সামের আগে পড়ালেখা নিয়ে প্রতিযোগিতা করবেন না আপনার নিজস্ব যে স্টাইলে আপনি পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন সেভাবেই পড়ুন। অতিরিক্ত চাপ কখনোই নিবেন না। পড়ালেখা করবেন স্মার্ট লি সিস্টেমেটিক উপায়ে গুছানো ভাবে। আগে দরকার হলে ১দিন সময় নিবেন সব প্রশ্নের উত্তর গুছাতে যা আছে আবার যা আপনার হাতে নেই তারপর মোবাইল অফ করে রিলেক্সে ধাপে ধাপে শেষ করুন। কিছু চ্যাপ্টার একবার পড়লেই দেখা যায় মনে গেথে যায় আবার কিছু অন্তত ২-৩ বার না দেখলে মনে রাখা দুষ্কর । পড়ালেখা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা করলে দেখবেন কেউ ১ঘন্টায় খাতা এক্সটা পেজ নিলেই তখন আপনার মাথায় ও অস্থিরতা শুরু হয়ে যাবে। কেউ পেজ বেশী লিখে ফার্স্ট ক্লাস পায় আবার কেউ পেজ বেশী না নিয়েও ফার্স্ট ক্লাস পায় এটা নির্ভর করে আপনার হাতের লেখা কতটা গোছানো।
আচ্ছা যাই হোক এখানে মূল কথা হল কারো কথা শুনে এক্সামের আগে পড়ালেখা নিয়ে প্রতিযোগিতা করবেন না আপনার নিজস্ব যে স্টাইলে আপনি পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন সেভাবেই পড়ুন। অতিরিক্ত চাপ কখনোই নিবেন না। পড়ালেখা করবেন স্মার্ট লি সিস্টেমেটিক উপায়ে গুছানো ভাবে। আগে দরকার হলে ১দিন সময় নিবেন সব প্রশ্নের উত্তর গুছাতে যা আছে আবার যা আপনার হাতে নেই তারপর মোবাইল অফ করে রিলেক্সে ধাপে ধাপে শেষ করুন। কিছু চ্যাপ্টার একবার পড়লেই দেখা যায় মনে গেথে যায় আবার কিছু অন্তত ২-৩ বার না দেখলে মনে রাখা দুষ্কর । পড়ালেখা নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা করলে দেখবেন কেউ ১ঘন্টায় খাতা এক্সটা পেজ নিলেই তখন আপনার মাথায় ও অস্থিরতা শুরু হয়ে যাবে। কেউ পেজ বেশী লিখে ফার্স্ট ক্লাস পায় আবার কেউ পেজ বেশী না নিয়েও ফার্স্ট ক্লাস পায় এটা নির্ভর করে আপনার হাতের লেখা কতটা গোছানো।
0 মন্তব্যসমূহ