যারা প্রফেশনাল বিবিএ এর স্টুডেন্ট আপনারা যতটুকু পারেন চেস্টা করবেন ইন্টার্নশীপ রিপোর্ট নিজে নিজে করার। কাউকে দিয়ে করালেও পাশে থেকে নিজেও চেস্টা করবেন। টাকা দিয়ে তো অনেক কিছুই করা যায় বাট অভিজ্ঞতা টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন না।
হয়তো ভাবছেন সবাই তো করে এত ঝামেলার কি দরকার!!!! অথচ এরকম সবাই দেখা যায় পাশের পর হতাশায় ভোগে নিজের মদ্ধে আত্মনির্ভরশীল মনোভাব কাজ করেনা।
আমরাও একসময় আপনাদের মত রিপোর্ট করেছি ৬-৭ ঘন্টা সময় দিয়েছি নিজের ল্যাপটপ পিসিতে যাদের ল্যাপটপ/পিসি ছিল না তাদের দেখতাম সাইবার ক্যাফে/ক্যাম্পাসে/বন্ধুর পিসিতে যতটুকু পারতো করতো। আমরাও কখনো জানতাম না কিভাবে রিপোর্ট তৈরী করে; ধীরে ধীরে জানার আগ্রহ এবং পরিশ্রমের মাদ্ধমে জেনেছি।
প্রত্যেকটা পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশীপ রিপোর্ট /রিসার্স রিপোর্ট(থিসিস) যাতে সহজে করতে পারে সেজন্য business Research Methodology সাব্জেক্ট টা বাধ্যতামূলক পড়ানো হয়ে থাকে কিন্তু ব্যাতিক্রম হচ্ছে আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এখানে এই সাব্জেক্ট টা পড়ানো হয় প্রফেশনাল MBA তে কারণ এই কোর্সটা পড়ানোর জন্য ভালমানের শিক্ষকের অপ্রতুলতা।
যাইহোক তারপরেও আপনারা চেস্টা করলে সবই সম্ভব আমাদের এক মেয়ে বন্ধুকে দেখেছিলাম ও কম্পিউটারে কাজ করতে পারছেনা সেজন্য রাতের পর রাত জেগে নিজের হাতে আগে সুন্দর করে লিখে তারপর কম্পিউটার দোকানে নিয়ে টাইপ করাতো।
ভাই জব আপনাকে চেহারা দেখে আর বিবিএ এমবিএ পাশের সার্টিফিকেট দেখে দিবেনা কারণ জব সেক্টরে অনার্স পাশ হল এসএসসি পাশের সমমানের মত ধরা হয়।
কারণ জবে আপনি অন্যদের থেকে এক্সট্রা বেশী কি পারেন সেটার ভিত্তিতে আপনার জব হওয়া এবং প্রমোশন নির্ভর করে। আপনি সিভি বানাতে পারেন,আপনি রিপোর্ট রেডি করতে পারেন, আপনি M/S Excel,M/S word, powerpoint এর কাজ পারেন, আপনি প্রেজেন্টেশন দিতে পারেন, আপনি প্রেজেন্টেশন স্লাইড রেডি করতে পারেন,আপনি বন্ধুদের মদ্ধে লিডারশিপ বিল্ড করতে পারেন,আপনার ভালো নেটওয়ার্কিং বজায় রাখতে পারেন(ক্লাসের শিক্ষক থেকে ইন্টার্নশীপ এর ম্যানেজার সবার সাথেই ভাল যোগাযোগ), আপনার বিভিন্ন কোর্সের অভিজ্ঞতা আছে.....আপনি কোনো কাজকেই কখনোই ছোট মনে করেন না.....আপনাকে কে ঠেকাবে বলেন ভালো চাকুরি পেতে!!!
এতগুলো বিষয় পারলে আপনার কনফিডেন্স লেভেল আপনার আশে পাশের বন্ধুদের চাইতে সবসময় এগিয়ে থাকবেন। সবার মতই কেন আপনাকে চলতে হবে, স্রোতের জলে কেন আপনি গা ভাসাবেন এটা মনে রাখবেন যতদিন কর্পোরেট সেক্টরে থাকবেন কেউ কারো কলিগ না সবাই সবার কম্পিটিটর। অফিসের ডেস্কে বসা সুন্দরী আপুটা আপনার কাজ থেকে হেসে হেসে আপনার কাছ থেকে কাজ শিখে নিচ্ছে ভাইয়া এটা কি ওইটা কি তারমানে হল সে আপনাকে আগামী ৬ মাসের মদ্ধে আপনার পজিশন টা দখল করার পায়তারা করছে হয়ত অফিসের বসকে দিয়ে কিক মেরে রাস্তায় ও ফেলে দিতে পারে(এটা ছেলেদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য) আপনি ১টা শব্দ ও যদি বেশী জানেন সেটাও আপনাকে ১মিনিটের জন্য হলেও এগিয়ে রাখবে ।
শুধু কর্পোরেট সেক্টর না ভাল ১টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে(IBA,BIBM, CU,DU,JU,RU EMBA) ইত্যাদিতে যখন ফার্স্ট টাইম ভর্তি হবেন তখন বুঝবেন কে কার থেকে বেশী পারবে কার থেকে কিভাবে মিস্টি কথা বলে,প্রেমের/বন্ধুত্বের নাটক করে আপনার থেকে কাজটা কিভাবে শিখে পাছায় কিক মারবে বুঝতেও পারবেন না। শুধু এই ধরনের প্রতিযোগিতার কারণেই প্রতি বছর IBA তে ডজন খানেক শিক্ষার্থী ড্রপ আউট হয়ে যায় অথচ এই স্বপ্নের IBA তে ভর্তি হতে কত দিন রাত খাটুনি করে কোচিং করা হয় মাসের পর মাস। মুদ্রার অপর পিঠ টা যদি না জানেন লাইফটা হতাশায় কেটে যাবে পারবেন না উপরে উঠতে। আপনাকে নিচে নামানোর জন্য আপনার পারফরম্যান্স খারাপ করার জন্য আপনাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা টিটকারি, স্লেজিং করবে কি করবেন তখন?? BBA MBA স্টুডেন্ট রা হবে বারুদের মত, ভাইভা বোর্ডে এমন কাউকেই এক্সপেক্ট করে যে কিনা বসের চাইতেও বেশী স্মার্ট যেকিনা মুহুর্তের মদ্ধে কয়েকবার আপনাকে সেল করে দিবে কিছু বুঝে উঠার আগেই সেজন্যই আপনাকে অনেক বেশী জানতে হবে পরিশ্রম করতে হবে নিজে নিজে সময় দিয়ে দিন রাত খেটে শিখতে হবে অন্যের উপর নির্ভরশীল হলে চলবেনা। তাহলেই আপনার মদ্ধে Emotional Intelligence কাজ করবে তখন এসব পরিস্থিতি নিজের হাতেই হ্যান্ডেল করতে পারবেন।
হয়তো ভাবছেন সবাই তো করে এত ঝামেলার কি দরকার!!!! অথচ এরকম সবাই দেখা যায় পাশের পর হতাশায় ভোগে নিজের মদ্ধে আত্মনির্ভরশীল মনোভাব কাজ করেনা।
আমরাও একসময় আপনাদের মত রিপোর্ট করেছি ৬-৭ ঘন্টা সময় দিয়েছি নিজের ল্যাপটপ পিসিতে যাদের ল্যাপটপ/পিসি ছিল না তাদের দেখতাম সাইবার ক্যাফে/ক্যাম্পাসে/বন্ধুর পিসিতে যতটুকু পারতো করতো। আমরাও কখনো জানতাম না কিভাবে রিপোর্ট তৈরী করে; ধীরে ধীরে জানার আগ্রহ এবং পরিশ্রমের মাদ্ধমে জেনেছি।
প্রত্যেকটা পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশীপ রিপোর্ট /রিসার্স রিপোর্ট(থিসিস) যাতে সহজে করতে পারে সেজন্য business Research Methodology সাব্জেক্ট টা বাধ্যতামূলক পড়ানো হয়ে থাকে কিন্তু ব্যাতিক্রম হচ্ছে আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এখানে এই সাব্জেক্ট টা পড়ানো হয় প্রফেশনাল MBA তে কারণ এই কোর্সটা পড়ানোর জন্য ভালমানের শিক্ষকের অপ্রতুলতা।
যাইহোক তারপরেও আপনারা চেস্টা করলে সবই সম্ভব আমাদের এক মেয়ে বন্ধুকে দেখেছিলাম ও কম্পিউটারে কাজ করতে পারছেনা সেজন্য রাতের পর রাত জেগে নিজের হাতে আগে সুন্দর করে লিখে তারপর কম্পিউটার দোকানে নিয়ে টাইপ করাতো।
ভাই জব আপনাকে চেহারা দেখে আর বিবিএ এমবিএ পাশের সার্টিফিকেট দেখে দিবেনা কারণ জব সেক্টরে অনার্স পাশ হল এসএসসি পাশের সমমানের মত ধরা হয়।
কারণ জবে আপনি অন্যদের থেকে এক্সট্রা বেশী কি পারেন সেটার ভিত্তিতে আপনার জব হওয়া এবং প্রমোশন নির্ভর করে। আপনি সিভি বানাতে পারেন,আপনি রিপোর্ট রেডি করতে পারেন, আপনি M/S Excel,M/S word, powerpoint এর কাজ পারেন, আপনি প্রেজেন্টেশন দিতে পারেন, আপনি প্রেজেন্টেশন স্লাইড রেডি করতে পারেন,আপনি বন্ধুদের মদ্ধে লিডারশিপ বিল্ড করতে পারেন,আপনার ভালো নেটওয়ার্কিং বজায় রাখতে পারেন(ক্লাসের শিক্ষক থেকে ইন্টার্নশীপ এর ম্যানেজার সবার সাথেই ভাল যোগাযোগ), আপনার বিভিন্ন কোর্সের অভিজ্ঞতা আছে.....আপনি কোনো কাজকেই কখনোই ছোট মনে করেন না.....আপনাকে কে ঠেকাবে বলেন ভালো চাকুরি পেতে!!!
এতগুলো বিষয় পারলে আপনার কনফিডেন্স লেভেল আপনার আশে পাশের বন্ধুদের চাইতে সবসময় এগিয়ে থাকবেন। সবার মতই কেন আপনাকে চলতে হবে, স্রোতের জলে কেন আপনি গা ভাসাবেন এটা মনে রাখবেন যতদিন কর্পোরেট সেক্টরে থাকবেন কেউ কারো কলিগ না সবাই সবার কম্পিটিটর। অফিসের ডেস্কে বসা সুন্দরী আপুটা আপনার কাজ থেকে হেসে হেসে আপনার কাছ থেকে কাজ শিখে নিচ্ছে ভাইয়া এটা কি ওইটা কি তারমানে হল সে আপনাকে আগামী ৬ মাসের মদ্ধে আপনার পজিশন টা দখল করার পায়তারা করছে হয়ত অফিসের বসকে দিয়ে কিক মেরে রাস্তায় ও ফেলে দিতে পারে(এটা ছেলেদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য) আপনি ১টা শব্দ ও যদি বেশী জানেন সেটাও আপনাকে ১মিনিটের জন্য হলেও এগিয়ে রাখবে ।
শুধু কর্পোরেট সেক্টর না ভাল ১টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে(IBA,BIBM, CU,DU,JU,RU EMBA) ইত্যাদিতে যখন ফার্স্ট টাইম ভর্তি হবেন তখন বুঝবেন কে কার থেকে বেশী পারবে কার থেকে কিভাবে মিস্টি কথা বলে,প্রেমের/বন্ধুত্বের নাটক করে আপনার থেকে কাজটা কিভাবে শিখে পাছায় কিক মারবে বুঝতেও পারবেন না। শুধু এই ধরনের প্রতিযোগিতার কারণেই প্রতি বছর IBA তে ডজন খানেক শিক্ষার্থী ড্রপ আউট হয়ে যায় অথচ এই স্বপ্নের IBA তে ভর্তি হতে কত দিন রাত খাটুনি করে কোচিং করা হয় মাসের পর মাস। মুদ্রার অপর পিঠ টা যদি না জানেন লাইফটা হতাশায় কেটে যাবে পারবেন না উপরে উঠতে। আপনাকে নিচে নামানোর জন্য আপনার পারফরম্যান্স খারাপ করার জন্য আপনাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা টিটকারি, স্লেজিং করবে কি করবেন তখন?? BBA MBA স্টুডেন্ট রা হবে বারুদের মত, ভাইভা বোর্ডে এমন কাউকেই এক্সপেক্ট করে যে কিনা বসের চাইতেও বেশী স্মার্ট যেকিনা মুহুর্তের মদ্ধে কয়েকবার আপনাকে সেল করে দিবে কিছু বুঝে উঠার আগেই সেজন্যই আপনাকে অনেক বেশী জানতে হবে পরিশ্রম করতে হবে নিজে নিজে সময় দিয়ে দিন রাত খেটে শিখতে হবে অন্যের উপর নির্ভরশীল হলে চলবেনা। তাহলেই আপনার মদ্ধে Emotional Intelligence কাজ করবে তখন এসব পরিস্থিতি নিজের হাতেই হ্যান্ডেল করতে পারবেন।
0 মন্তব্যসমূহ