Hot Posts

6/recent/ticker-posts

⭕ ইন্টার্নশীপ নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্তর ও দেশের শিক্ষা ব্যাবস্থাঃ

1⃣ যারা জেনারেল MBA করছেন NU থেকে তাদের অনেকেরই প্রশ্ন ভাইয়া আমরা তো জেনারেল MBA করছি,আমাদের কোর্সে তো ইন্টার্নশীপ নেই; আমরা কি ইন্টার্নশীপ করতে পারবো?
ℹ উত্তর হলোঃ হ্যাঁ  অবশ্যই ইন্টার্নশীপ করতে পারবেন। ইন্টার্নশীল করা হয় নির্দিস্ট কোনো জব মার্কেট সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা পাওয়ার জন্য। আপনার পড়ালেখার কোর্স আউটলাইনে ইন্টার্নশীপ থাকুক আর না থাকুক আপনি চাইলে ইন্টার্নশীপ করতে পারবেন।
➡ এখন কথা হলো ইন্টার্নশীপ এর জন্য একজন শিক্ষার্থী  কোনো প্রতিষ্ঠান এ সিভি জমা দিয়ে তারপর সেই প্রতিষ্ঠান যদি রাজি হয় তখন সেই শিক্ষার্থীর প্রফেশনাল কলেজ থেকে একটা কভার লেটার দেয় ওই প্রতিষ্ঠানে । 
2⃣ এখন ওই কলেজ থেকে কভার লেটার দেয়া ছাড়া কি ইন্টার্নশীপ হবেনা? 
অবশ্যই হবে; সেজন্য আপনাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ সিভি জমা দিবেন এবং যখন আপনাকে ডাকা হবে ভাইভা/ইন্টারভিউ তে তখন আপনি কর্তৃপক্ষকে  বলবেন আপনি অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য ইন্টার্নশীপ করতে চাচ্ছেন। যদি উনারা আপনার জেনারেল অনার্সের কলেজের কোনো শিক্ষকের রেফারেন্স চায় তাহলে কোনো একজন শিক্ষক কে ম্যানেজ করে নিবেন যাতে আপনার হয়ে উনি রেফারেন্স দেন। 
এছাড়া আপনি প্রফেশনাল কলেজের শিক্ষার্থীদের থেকে হেল্প নিতে পারেন যারা পূর্বে ইন্টার্নশীপ করেছে।তাদের পূর্ব প্রতিষ্ঠান এ কাজ করার রেফারেন্স দিয়ে ইন্টার্নশীপ পেতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানি তে আপনার রিলেটিভ, বড় ভাই,আত্মীয় থাকলে উনাদের মাধ্যমে ব্যাবস্থা করতে পারেন। 
3⃣ প্রফেশনাল কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন〰
 আমরা লাস্ট সেমিস্টারে উঠার আগেই কি ইন্টার্নশীপ করতে পারবো যেমনঃ ৩য় অথবা ৪র্থ সেমিস্টারে ?  
হ্যাঁ অবশ্যই পারবেন। তবে হয়তো আপনাকে আপনার নিজ কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে কভার লেটার নাও পেতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনাকে নিজ উদ্যোগে সিভি দিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কে বুঝিয়ে ইন্টার্নশীপ করতে পারেন। 
সাধারণত এখন অনেক কোম্পানিই ইন্টার্নশীপের জন্য অফার করে উনাদের Requirement এ সাধারণত লাস্ট সেমিস্টারে পড়ে এসব শিক্ষার্থী কে ইন্টার্নশীপে নিবে এরকম কোনো বাধ্য বাধকতা থাকেনা। তবে অনেক প্রতিষ্ঠান ইন্টার্নশীপ থেকে জবে নেয়ার জন্য লাস্ট সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নিতেও পারে অস্বাভাবিক কিছুনা।
4⃣ আমরা কি চাইলে একের অধিক ইন্টার্নশীপ করতে পারবো যেমনঃ ৩য় অথবা ৪র্থ সেমিস্টারে ইন্টার্নশীপ করে আবার লাস্ট সেমিস্টারে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশীপ করবো?  হ্যাঁ পারবেন সমস্যা নেই। 

ভাই ইন্টার্নশীপ এখন বহু রকমের আছে যেমন বাইরের দেশের মতো আমাদের দেশেও বিভিন্ন কোম্পানি ভার্চুয়াল ইন্টার্নশীপ করায় মানে হলো ঘরে বসে আপনি ল্যাপটপ/পিসিতে কাজ করে দিচ্ছেন যেমনঃ বিজন্যাস প্রফাইল রেডি করা,বিভিন্ন সফটওয়্যার এর কাজ করে দেয়া,ওয়েব ডিজাইন, মোবাইল এপ্লিকেশন করতে সাহায্য করা,ঘরে বসে এক্সেলের কাজ করে দেয়া,গ্রাফিক ডিজাইন,ফেসবুক মার্কেটিং,শোশ্যাল মার্কেটিং,কন্টেন্ট রাইটিং, ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব ইন্টার্নশীপ করতে কলেজের কভার লেটারের কোনো প্রয়োজন নেই  এখানে আপনি কাজ পারেন কিনা অথবা কাজে হেল্প করতে পারবেন কিনা অথবা কাজ শিখতে আগ্রহী কিনা সেটা গুরুত্বপূর্ণ। 

আমি আমার অনেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রেন্ডকে দেখেছি ওরা সোশ্যাল সায়েন্স এবং আর্টস এ পড়লেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রফেসর দের সহায়তায় বিভিন্ন কম্পানিতে/প্রতিষ্ঠান এ জব মার্কেট সম্পর্কে অভিজ্ঞতা নিতে ইন্টার্নশীপের ব্যাবস্থা করেছে অথচ ওদের পড়াশোনার কোর্স আউটলাইনে ইন্টার্নশীপ ছিলো না। 

☍ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাদের স্টুডেন্ট দের ইন্টার্নশীপ ঠিক করে দেয়ার জন্য প্রতিবছর কার্যনির্বাহী মিটিংয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে একজন করে শিক্ষক/টিমকে কে দায়িত্ব দেন যাতে তাদের শিক্ষার্থীরা ভালো ভালো প্রতিষ্ঠানে কোনো ঝামেলা ছাড়াই লাস্ট সেমিস্টারে গিয়ে ইন্টার্নশীপ করতে পারে। সেক্ষেত্রে স্যার দের টিম সেসমস্ত প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ফিজিক্যালি/ভার্চুয়ালি রেফারেন্সের মাধ্যমে আবেদন করে আগে থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য ইন্টার্নশীপ ঠিক করে রাখে। 

💢 আমাদের প্রফেশনাল বিবিএ তে CU এর ম্যানেজমেন্টের একজন স্যার পড়াতেন উনাকে আমরা মিজান স্যার বলে ডাকতাম অসম্ভব ভালো নম্র একজন স্যার ;CU তে ভর্তি হয়ে উনার সান্নিধ্য পেয়েছিলাম। স্যারের কথা কেন বলছি জানেন উনিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের মিটিংয়ে  নির্বাচিত হয়েছিলেন উনাদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশীপ ঠিক করে দেয়ার জন্য। 
কিছু স্যার এত বেশি পপুলার এবং পাওয়ার  আছে যে উনাদের ফিজিক্যালি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ গিয়ে ইন্টার্নশীপ ঠিক করতে হয়না উনাদের একটা ফোনই এনাফ কারণ দেখা যায় ওই শিক্ষকগণ বাংলাদেশ ব্যাংক/ইসলামী ব্যাংক/রুপালি ব্যাংক অথবা ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্ঠান/শেয়ার বাজার এর বিভিন্ন পদে উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য /কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য /সিনেট সিন্ডিকেট এর সদস্য /জোনাল হেড/ডিভিশন হেড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এসব শিক্ষক পপুলার হওয়ার কারণ হচ্ছে উনারা উনাদের অসংখ্য  শিক্ষার্থীদের জব দিয়েছেন নিজের রেফারেন্সে। তবে হ্যাঁ ইন্টার্নশীপ জব এগুলো শুধু উনাদের অনক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের জন্য করেন অফক্যাম্পাস(ইভিনিং MBA)  দের জন্য না। তবে আপনি যদি স্যারের সাথে ভালো একটা বন্ডিং তৈরী করতে পারেন তাহলে স্যারদের কাছে হেল্প চাইলে হেল্প করবে, জবের ব্যাপারেও হেল্প করে যেমন সিভির হার্ডকপি নেয় অনেক সময় শিক্ষার্থীদের থেকে। 
🙏 (উপরোক্ত এসব কথা কেন বলছি জানেন যাতে দেশের বাস্তব পরিস্থিতি যাচাই করতে পারেন /নিজের প্রতিষ্ঠান এর সাথে অন্য প্রতিষ্ঠান এর কোন কোন বিষয় গুলোর কারণে আমরা পিছিয়ে আছি সেজন্য)

🔰 যারা আজ পাবলিকে(NUছাড়া) পড়ে নিজেদের মেধাবী মেধাবী বলে চিক্কুর পাক্কুর করেন না কেনো আপনাদের মতো সুযোগ সুবিধা গাইডলাইন পেলে  NU এর ছেলেমেয়েরা  রাও  ভালো অবস্থানে যেতো। 
🚩জাস্ট একটা MCQ এর পেপার যদি মেধাবী হওয়ার মানদন্ড হয়, জনগনের টাকায় ফ্রিতে পড়ার সুবিধা পায় তাহলে এদেশে সার্টিফিকেটের কি দরকার ছিলো!! কি দরকার ছিলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার!!! কি দরকার ছিলো A+ ছাড়া বাকিদের পাশ দেখানোর যদি না পর্যাপ্ত জব মার্কেট দিতে না পারলে!!
🚩CA দের মতো পাশের মার্কিং সিস্টেম করতেন যারা সবচেয়ে বেশী ভালো করবে(৯০-১০০) তাদের ই পাশ দিতেন আর বাকি দের ফেইল দেখাতেন অন্তত ২য় ডিভিশন /৩য় ডিভিশন/ রেজাল্ট ট্যাগ লাগিয়ে জবের জন্য রাস্তায় রাস্তায় জুতার তলা ক্ষয় করতে হতোনা!! 
 
🚩আমরা ফেইল করতাম সমস্যা ছিলো না অন্তত ততদিনে (৬-৭ বছরে) অনার্স/ডিগ্রি/মার্স্টাস ডিগ্রিতে সময় না দিয়ে টেকনিক্যাল কাজ করতাম ব্যাবসা করতাম এত দিনে অনেক ভালো অবস্থানে থাকতাম!!!

🚩শিক্ষা হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে আকর্ষনীয় লাভবান ব্যাবসা। শুধু মাত্র নিজেদের পকেট ভারী করার জন্য সরকার(যেকোনো সরকার) বিশ্ববিদ্যালয় কোচিং,জব কোচিং,বিদ্যালয় ভর্তি কোচিং এর ব্যাবসা গুলো বৈধতা দিয়েছে যার ফলে NU শিক্ষকরাও ক্লাস না করিয়ে প্রাইভেট /কোচিং ব্যাবসায় নাম লিখিয়েছে।
🚩 সরকারী কলেজের বিসিএস ক্যাডার রা বিসিএস কোচিং করাতে ঢাকা, চট্টগ্রাম বিমানে করে উড়ে যায় বাট নিজের কলেজের ক্লাসের খবর নাই। 
এই শিক্ষা বানিজ্য অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত। 
🚩কোনো পাবলিক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রাইভেট পড়েনা শুধুমাত্র NU ব্যাতিক্রম স্যার ক্লাস করাক আর না করাক প্রাইভেট/কোচিং পড়তেই হবে কারণ উনারা ক্লাসে ভালোভাবে পড়ান না। 

🚩 যুক্তরাষ্ট্রের লাসভেগাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিক ততজন শিক্ষার্থী ভর্তি করাবে যতজন শিক্ষার্থীকে উনারা লাসভেগাসে জব দিতে পারবে/জব পোস্ট খালি থাকবে যাতে করে স্টাডি শেষেই জবে জয়েন করতে পারে !!! 

🚩 আপনি জানেন বিদেশে আমাদের দেশের মার্স্টাস/MBA এর দুই পয়সা ভ্যালু নাই কারণ আমাদের দেশে  কোয়ালিটিটিভ প্র্যাকটিক্যাল পড়ালেখা হয়না জব মার্কেট রিলেটেড। আপনি বিদেশে চাকুরী পেতে/পিএইচডি করতে অন্তত পক্ষে একটি মার্স্টাস ওইদেশে অবশ্যই করতে হবে। 

🚩 আমাদের জব মার্কেটের মার্কেটিং এর সাথে বইয়ের পড়ার মার্কেটিং এর মিল নেই, বাংলাদেশে ফিন্যান্স এর  পড়ালেখার সাথে জব মার্কেটে মিল পাবেন না(বিবিএ তে ইন্টার্নশীপে আলআরাফাহ ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট  নাহিদ স্যার বলেছিলেন "ব্যাংকের কাজ একটা ক্লাস এইটের ছেলেও পারে তেমন কিছু নাই শুধু ব্যাংক জবে ঢোকাতেই যত কাহিনি করা লাগে "। 
🚩 কেউ লবিং দিয়ে ফ্রিতে ঢুকে আবার কেউ জুতার তলা ক্ষয় করে ঢাকা গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে ব্যাংকে ঢুকে,কেউ সিজিপিএ ৩.০০ নাই জব এপ্লিকেশন করতে পারেনা আবার কেউ  ব্যাংক গুলোতে ডিগ্রি পাশে (সিজিপিএ ২.৫০)  রেজাল্ট দিয়ে লবিং দিয়ে ব্যাংকে চাকুরী তে নাম লেখায়। সেলুকাস পুরায় সেলুকাস আমাদের শিক্ষা এবং জব মার্কেট ব্যাবস্থা!!!! 

আমাদের দেশের পাবলিক গুলো র‍্যাংকিং এ ৫০০-১,০০০ এও নাই অথচ  তাদের শিক্ষার্থীরা MCQ পাশে ভর্তি হয়ে যে ডিমান্ড দেখায় মাথা খারাপ অবস্থা  অথচ ২.৫০ নিয়ে IELTS score ৫-৬ নিয়ে বাংলাদেশের ছেলে/মেয়ে টা যখন জার্মানি/চীনের মত দেশের পাবলিকে চান্স পায় ফ্রি টিউশিন ফিতে পড়ে কোনো স্কলারশিপ ছাড়াই যাদের র‍্যাংকিং ৫০০ এর মধ্যে( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় /বুয়েট,ডুয়েট ও তার ধারে কাছেও নেই) । অথচ জার্মানী/চীনে ভর্তি হতে MCQ পাশ দেখিয়ে মেধাবী নামধারী হতে হয়না যেকেউই IELTS score দিয়ে ভর্তি হতে পারে। 
বাংলাদেশের শিক্ষা নিয়ে বৈষম্যের প্রতিবাদ হওয়া উচিত এটাও একটা রেসিজম। এই রেসিজমের জন্য এক পক্ষ আমাদের মাথায় কাঠাল ভেংঙে খাচ্ছে!!!

🚩 সরকার/শিক্ষা মন্ত্রণালয় যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত উচ্চশিক্ষার ডিগ্রি গুলো তে জব মার্কেটের বাস্তবমুখি শিক্ষা দিতে না পারেন!!! জবের ব্যাবস্থা করতে না পারেন!!! NU এর শিক্ষার্থীদের ও পাবলিকের শিক্ষার্থীদের মতো সুযোগ সুবিধা দিতে না পারেন তাহলে অবিলম্বে এসব বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ব্যাংঙের ছাতার মতো গজাতে বৈধতা দিয়েন না!!!  দরকার নাই এই সার্টিফিকেট যেই সার্টিফিকেটের জব মার্কেটে মূল্যহীন,বয়স ৩০ এর পরে যে সার্টিফিকেট অর্থহীন যা একটা সাদা কাগজ ছাড়া আর কিছুইনা!!!

🚩 এই MCQ সিস্টেমের জন্য আজ বিশ্ববিদ্যালয় কোচিং ব্যাবসা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় শিক্ষার্থীদের থেকে, এই ভ্যালুল্যাস সার্টিফিকেটের জন্য আজ ব্যাংক জব /বিসিএসের কোচিং ব্যাবসা পাখা গজাচ্ছে!!!  বাস্তব বিমুখী/মুখস্থ বিদ্যার ডিগ্রির জন্য আজ কলেজ শিক্ষক রা প্রাইভেট/কোচিং ব্যাবসার ফাঁদে ফেলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ লক্ষ তরুণ দের!!!!

🚩 কেন আমাদের তথাকথিত মেধাবী নামক সিল দিয়ে সমাজে বিষফোড়াগুলো তৈরী করছেন? কেন পাবলিক প্রাইভেট  শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করছেন? কেন দেশে পাবলিক আর NU আলাদা চোখে দেখাচ্ছেন?  কেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে  সমাজের উচু নিচু বিভেদ তৈরী করেছেন? 

🚩 যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মেধাবী ট্যাগ লাগাতেই হয় তাহলে অল্প সিটে MCQ+কোটা সুবিধার এর মতো ফালতু পরীক্ষা ব্যাবস্থা বাতিল করে বিসিএস ক্যাডারের মত কম্পিটিটিভ পরীক্ষা নিন সেদিনই বুঝব তারাই প্রকৃত মেধাবী এর আগে নয়(তবে অবশ্যই কোটা বর্জন করতে হবে)!!!!! 

🎯 দেশ এগিয়ে নিতে হলে NU এর ২৮ লাখ শিক্ষার্থীদের পিছে অন্যান্য পাবলিকের শিক্ষার্থীদের মতো বিনিয়োগ এর কোনো বিকল্প নেই নেইইই নেইইইই!!! 🎯 

© Omar Faruq Shamim
Prof.BBA -National University, Bangladesh 
Exe.MBA -University Of Chittagong
PG.Diploma -Institute of apparel management

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ